[vc_row][vc_column][vc_video link=”https://youtu.be/5mJPdm2lBiI” align=”center”][vc_column_text]মালদা : ১০২ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা হল সরকার চালিত একটি জরুরী পরিষেবা যা প্রাথমিকভাবে গর্ভবতী মহিলা নবজাতক এবং শিশুদের পরিবহন প্রদানের ওপর দৃষ্টি নিবন্ধ করে। এটির লক্ষ্য স্বাস্থ্য সেবা সুবিধাগুলিতে সময়মতো অ্যাক্সেস নিশ্চিত করা বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের প্রয়োজনের জন্য শহর ও গ্রামীণ উভয় ক্ষেত্রের সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার দক্ষতা এবং অ্যাক্সেস যোগ্যতা বৃদ্ধি করা। রোগী পরিবহনের জন্য হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলির সাথে সমন্বয় করে ১০২ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা। পরিবার গুলির ওপর কোনো আর্থিক বোঝা না দেওয়ার জন্য বিনামূল্যে পরিবহন পরিষেবা প্রদান করা হয় রাজ্য সরকারের উদ্যোগে এই অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার মাধ্যমে। শিশু এবং মায়েদের নিয়ে গ্রাম থেকে শহর ছুটে বেড়াচ্ছে এই সমস্ত অ্যাম্বুলেন্স গুলি। মানুষের যেমন সময়মতো শারীরিক পরীক্ষার প্রয়োজন ঠিক তেমন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই অ্যাম্বুলেন্স গুলির ফিট থাকা। গ্রীন হেলথ সার্ভিসেস এই সংস্থার অধীনেই মালদায় মোট ৩৩ টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। তারমধ্যে মালদায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে আটটি। ১০২ টি অ্যাম্বুলেন্স গুলিতে মূলত একজন করে চালক এবং একজন সহকারী থাকেন যিনি রোগীদের দেখাশোনা করেন। চালকদের অভিযোগ ৮ ঘণ্টার পরিবর্তে তাদের ১২ ঘণ্টা ডিউটি করানো হয়। গর্ভবতী মা এবং শিশুদের নিয়ে আসার জন্য তাদের নির্ধারিত সময় বেঁধে দেওয়া হয়। এক কিলোমিটার যেতে তাদের দু মিনিট সময় দেওয়া হয়। সেখানে দাঁড়িয়ে এই অ্যাম্বুলেন্স গুলির পলিউশন ফিটনেস সমস্ত কিছু ফিট থাকলেও অধিকাংশ গাড়ির চাকা প্রায় নষ্ট হতে চলেছে। নিয়ম অনুযায়ী ৮০ হাজার কিলোমিটার চলার পর সেই গাড়ির চাকা আর ব্যবহার করা হয় না। কিন্তু মালদহে ১০২ অ্যাম্বুলেন্স গাড়ির চাকা গুলির বয়স কোনটা ৯০ হাজার কোনটা আবার এক লাখ। তাহলে শুনুন এই রকম চাকা নিয়ে মা ও শিশুদের বহন করে রাস্তায় ছুটলে তো ঘটতেই পারে দুর্ঘটনা। কি বলছেন এই নিয়ে সাধারণ মানুষ শুনুন।[/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]