নদীয়া করিমপুর থেকে বিশ্বজিৎ রায়ঃ করিমপুর পাটাবুকার শান্তি ভট্টাচার্যের স্ত্রীর আশ্রমের কালীপুজো এই পূজা টিকে টিকিয়ে রাখার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে মানুষের কাছে আবেদন রাখা হয় এবং সাহায্য প্রার্থনা করা হয়। প্রতিমাটি সারা বাজার ঘুরে থানার মোড় হয়ে করিমপুরের খড়ি নদীতে বিসর্জিত হয় প্রচারে ছিলেন অশেষ রায় চৌধুরী আরো অনেকে হরিপুর থানার পুলিশ এই বিসর্জন যাত্রা থেকে প্রহরায় বিভিন্ন সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ উপস্থিত ছিলেন অবিচল বাবু তারা সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে বিসর্জন ঘাট পর্যন্ত প্রতি মাটি কে নিয়ে জেতে সহযোগিতা করে।
প্রায় 200 বছরের পুরনো পুজো অনেক দিন পর্যন্ত ছিল তারপর নতুন করে আবার এই পুজো চালু হয় স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সেক্রেটারি অরূপ বিশ্বাস এবং সভাপতি অরুণ বিশ্বাস এদের নেতৃত্বে পুনরায় চমৎকারভাবে পূজা অনুষ্ঠিত হয়। জানুয়ারির 8 তারিখ থেকে 18 ই জানুয়ারি পাটাবুকা থেকে সমস্ত বাজার পরিক্রমা করে করিমপুর নদীতে উক্ত প্রতিমাটি বিসর্জিত হয়। থানার পুলিশ পূর্ণ সহযোগিতা করে উক্ত বিষয়ে অফিসার নেতৃত্বে সিভিক ভলেন্টিয়ার দের সহযোগিতায় সুন্দরভাবে প্রথম আবিষ্কৃত হয় প্রচুর মানুষের সমাগম দেখা দেয়।
এই বছর শ্যামাপূজাতে প্রচুর মানুষ সহযোগিতা করে অর্থ দান করে সকলের সহযোগিতায় আবার নতুন করে এই মন্দিরটি সংস্কার করা হবে ।