রাজেন্দ্র নাথ দত্ত:মুর্শিদাবাদ : মুর্শিদাবাদ পরিচিত বরাবরই রাজনৈতিক সংঘর্ষের জন্য । এক সময় এই জেলায় বাম-কংগ্রেসের মধ্যে খুনোখুনি কম হয়নি। তবে ২০১৬ সালের পর থেকে মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের প্রভাব বাড়তে থাকে। যার জেরে রাজনৈতিক সমীকরণ বদলাতে থাকে। বাম-কংগ্রেসের রাজনৈতিক বিরোধ যেমন থিতু হতে থাকে, তেমনই তাঁদের সঙ্গে তৃণমূলের বিরোধ, সংঘর্ষ বাড়তে থাকে। গত লোকসভা নির্বাচনে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট না হলেও এ বারের লোকসভা নির্বাচনে আসন সমঝোতা হয়েছে। বহরমপুর ও জঙ্গিপুর আসন পেয়েছে কংগ্রেস, আর মুর্শিদাবাদ আসন পেয়েছে সিপিএম। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তৃণমূল বাম আমলের অত্যাচারের পুরনো কথা তুলে ধরে প্রচার চালাচ্ছে।জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব জানান, দীর্ঘ বাম জমানায় মুর্শিদাবাদে সিপিএমের হাতে বহু কংগ্রেস কর্মী খুন হন। এখন দলের উপরতলার নেতাদের স্বার্থে কংগ্রেস, সিপিএমের সঙ্গে আসন সমঝোতা করেছে। বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, ‘‘এ জেলার বহু কংগ্রেস কর্মী সিপিএমের হাতে অত্যাচারিত হয়েছেন, খুন হয়েছেন। সে সব অত্যাচারিত কংগ্রেস পরিবারের পাশে আমরা আছি। আমরা সে সব কংগ্রেস পরিবারের বাড়িতে যাচ্ছি। সিপিএমের হাতে কংগ্রেসিরা কীভাবে অত্যাচারিত হয়েছেন, সে কথা মনে করাচ্ছি। সরকারের সাফল্যর কথাও তুলে ধরছি।’’ যা শুনে প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাস বলেন, ‘‘নীতিভ্রষ্ট, সুযোগ সন্ধানী, ধান্দাবাজ তৃণমূলের কথা কেউ শোনে না। অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ সিপিএম বন্ধু অনেক ভাল।’’ তবে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খান বলেন, ‘‘আমি মুর্শিদাবাদ জেলা কংগ্রেসের সভাপতি ছিলাম। দেখেছি কীভাবে সিপিএমের হাতে কংগ্রেসিরা অত্যাচারিত হয়েছেন। কংগ্রেসের নেতারা সে সব ভুলে যেতে পারেন কিন্তু কংগ্রেস কর্মীরা ভোলেননি।
However, the detectives are conducting searches in various parts of the state in search of apprentices. Forensic experts of Murshidabad district say that for a long time, the spice of bombs was made by mixing sulfur with local red and black gunpowder. Explosive bombs like twine, couto and socket are made with it. During the various elections, those are basically the arms of criminals. But in Bengal, the new guest in the world of bombs is China Gunpowder. And that’s like Poa Baro bomb makers. Experts say, in ‘China gunpowder’ proportionally more amount of phosphorus is used, so that the flash of the bomb during the explosion is like blinding the eyes. Where the explosives are detonated, there is such smoke that nothing can be seen for a while. And the noise is several times higher and louder than the normal bomb. But another major reason for the increase in demand in the bomb market is the price. The price of ‘China gunpowder’ is much lower than the domestic gunpowder. Selling this bomb is more profitable. Apart from that, there is less risk when tying the bomb. Does not crack easily. According to the sources of the investigators, “China spices” are entering the state through two routes. It ‘entered’ Murshidabad from China through Andhra Pradesh through North East Indian states. Again, spices are entering the district from two directions of Murshidabad and Jharkhand around Uttar Pradesh. The police fear that this spice is stocked in several places of the district. It is known that the spices are reaching the hands of the artisans from the masterminds using the courier service. Now not only Bengal, China bombs are coming from states like Odisha. These bombs are being delivered to specific destinations by road and rail. This time, the ‘China bomb’ has taken over most of the ‘bomb industry’ by showing ‘advertisement’ of loud noise and smoke. In the words of a police officer who did not want to be named, “criminals used bombs to attack the opposition during the election and to create panic among the common people. Criminals do not always aim to attack someone. Instead, they want to create terror in the area with smoke and noise.” And that is the ‘success’ of ‘China Bomb’. Jangipur Police District Superintendent Anand Roy said the same. He said, “We are keeping an eye on everything ahead of the Lok Sabha polls. Surveillance and operations will continue based on information.