চ্যাংরাবান্ধা ধরলা নদী তে ফের বালি পাচারের অভিযোগ উঠলো


মৃন্ময় রায়,মেখলিগঞ্জ: কিছুদিন আগেই মাথাভাঙ্গার এডিশনাল এসপি আইপিএস সন্দীপ গড়াই এই বালি পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে এই ঘটনায় নাম জড়ায় ভিলেজ পুলিশ ফিরোজ আলমের। তাকে বালি পাচারের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে ৬ মাসের জন্য সাসপেন করা হয়।এদিন ফিরোজ আলমের বাবা অবৈধ ভাবে পাচার হতে থাকা বালির গাড়ি আটক করে ও মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয়। যদিও মেখলিগঞ্জ পুলিশের এসডিপিও আশিস পি সুব্বা জানান বালি পাচার বন্ধ হয়ে গেছে।যদি কেউ তা আবার শুরু করতে যায় তবে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। পুলিশ নিজের কাজ করছে। পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, কয়েকদিন আগে চ্যাংড়াবান্ধায় এক বৃহৎ আকারে গন্ডগোল বাঁধে। পুলিশ আধিকারিকদের না জানিয়ে অনত্রে চলে গেছে ফিরোজ। সেদিন ডিউটি অবস্থায় ফিরোজকে না পাওয়ার জন্য ৬ মাসের জন্য তাঁকে ডিমোরালাইজ করা হয়েছে। এখানেই প্রশ্ন তুলেছেন ফিরোজের বাবা। এখন কিভাবে বালি পাচার হচ্ছে? কার মদতে হচ্ছে? আমি বিষয়টি নিয়ে থানার দারস্থ হবো। আমার ছেলেকে মিথ্যে ভাবে ফাঁসানো হয়েছে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Verified by MonsterInsights