এই অনুষ্ঠানে শিল্পনীড় উপস্থিত থেকে আপনাদের জন্য ডালি সাজিয়ে দিল কী হয়েছিল এই ছোট্ট শান্তিনিকেতনে। বিভিন্ন প্রতিভাশালী মানুষদের মাঝে ছোট্ট শিশুরা তাদের নাচ পরিবেশন করল। অর্পিতা বিশ্বাস ও পাপান তার গানের মধ্যে দিয়ে উপস্থিত মানুষজনকে আনন্দ দেবার চেষ্টা করল। তীর্থ তার সহজ মাটির গানে বুঝিয়ে দিল তার পরিধি। প্রীতম-নুপুরের আয়োজন সত্যি ভালো লাগার মুহূর্তগুলোকে একটু চিমটি কেটে জাগিয়ে দিল। উঠতি বিভিন্ন মাধ্যমে নিজেদের যারা আগামীর অপেক্ষায় আস্তে আস্তে তৈরী করছে , সেই সব স্বল্প পরিচিতির গন্ডী পেড়িয়ে অচেনা আনন্দের মাঝে গা ভাসিয়ে বুঝিয়ে দিল আমরাও আছি, থাকতে পারি কাজ নিয়ে পর্দানসিন কিন্তু পর্দার বাইরে আমরাও তোমাদেরই । সায়ন্তনী, শ্রেয়া, দেবদ্যুতি, অনিন্দিতা সবাই সবাই। কথা দিয়ে কথা রাখল বিপ্লব চক্রবর্তী। উপরি পাওনা সেদিনের এক বিক্ষ্যাত অঙ্কন শিল্পী অসীম পান্ডে মহাশয়কে। নিজেকে পর্দার আড়ালে রেখেই এগিয়ে এসেছেন। চানও পর্দার আড়ালে থাকতেই। কিন্তু শিল্পনীড়ের সাথে অকপট।